কবরে যাবার আগ পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধাদের দায়িত্ব রয়েছে: ইমরান আহমদ
1 min read
গোয়াইনঘাটে মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা
গোয়াইনঘাট প্রতিনিধি :: মুক্তিযোদ্ধারা এ দেশের জন্ম দিয়ছেন,কবরে যাবার আগ পর্যন্ত মুক্তি যোদ্ধাদের দায়িত্ব রয়েছে,তারা দেশের মা।যড়ষন্ত্রের শেষ নাই,যরা এই দেশ চায়নি তারা এখনও ষড়যন্ত্র করছে। পূর্বের অবস্থা আর এখনকার অবস্থা বিবেচনা করুন জাতি লাভবান হয়েছে।
নির্বাচনে ভোট কাকে দিবেন সেটা আপনারা বিবেচনা করবেন কিন্তু দেশ রক্ষায় আপনাদের দায়িত্ব রয়েছে। আ,লীগ সরকার মুক্তিযুদ্ধাদের ছাড়াও শেদকে কি দিয়েছে তাহা বিবেচনা করবেন।
তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে মধ্যম আয়ের দেশে আছি, শেখ হাসিনা থাকলে উন্নত দেশে পৌঁছে যাব।
–
কোভিড, বন্যা, গুজব, ষড়যন্ত্র সবকিছু সুষ্ট ব্যবস্থাপনায় আল্লাহর রহমতে পার হয়েছি,দেশ আগাবেন না পিছিয়ে নিবেন সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।হাসিনা মানেই দেশের ভবিষ্যৎ।
গোয়াইনঘাটে বীর মুক্তিযুদ্ধা, শহীদ মুক্তিযুদ্ধা পরিবারের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ কথাগুলো বলেন।
১৬ ডিসেম্বর বেলা আড়াইটায় গোয়াইনঘাট মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে প্রশাসন আয়োজিত সভা ইউএনও তাহমিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আব্দুল হক,বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক চেয়ারম্যান লুৎফুর রহমান লেবু, বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ, উপজেলা আওয়ামিলীগের সনিয়র সহসভাপতি মোঃ আসলম, ভারপ্রাপ্ত সাঃসম্পাদক ইসমাইল আলী,যুগ্ম সম্পাদক সুবাস চন্দ্রপাল ছানা, চেয়ারম্যানদের পক্ষে মেঃ লোকমান।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান আফিয়া বেগম, এসিল্যান্ড তানভীর হোসেন,ওসি কেএম নজরুল ইসলামসহ বিভিন্ন দপ্তরের পদস্থ কর্মকর্তা আ’লীগ ও অংগ সংগঠনের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীগন উপস্থিত ছিলেন।
সভার পূর্বে প্রধান অতিথি বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করেন এবং বেলা সোয়া ২টায় বিদ্যালয় প্রঙ্গণে কৃষকের মধ্যে আধুনিক কৃষিযন্ত্র, প্রতিবন্দীদের হুইল চেয়ার, নির্বাচিত সুবিধাভোগীদের মধ্যে উন্নত জাতের ভেড়া প্রদান করেন।
বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রশাসন আয়োজিত দিনভর কর্মসূচি পালিত হয়। বিজয়র্যালী ছিল লক্ষনীয় প্রায় আড়াই কিঃ মিঃ দীর্ঘ র্যালী বিদ্যালয়মাঠ থেকে বাইপাস হয়ে আবার মাঠে সমবেত হয়।
ই’ফা,মহিলা বিষয়ক কার্যালয়সহ উপজেলার প্রতিটি দপ্তর পুলিশ, আনসার রোভার,র্স্কাউট,কাব দল বিভিন্ন কিশোর কিশোরী ক্লাব, ছাত্র শিক্ষকসহ সর্বস্থরের কয়েক হাজার মানুষ র্যালীতে অংশ নেন।
ভোরে ৫০বার তোপধ্বনির মাধ্যেমে দিবসের সূচনা হয় স্বাধীনতা চত্বরে, শহীদ মিনারে উপজেলা প্রশাসন,পরিষদ, মুক্তিযুদ্ধাকমান্ড,পুলিশ আ’লীগ ও অঙ্গসংগঠন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন, প্রতিষ্ঠান শহীদের প্রতিও শ্রদ্ধাঞ্জলী অর্পণ করে, ইসলামিক ফাউন্ডেশনে পৃথক আলোচনা ও দেয়ামাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।