আজ ভয়াল সেই ১২ নভেম্বর ,নিহতদের স্মরণে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
1 min read
মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন, নোয়াখালী থেকে ;; ১৯৭০ সনের আজ ভয়াল ১২ নভেম্বরে নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার উপকূলীয় চরাঞ্চলে প্রায় ১০ হাজারের অধিক লোক নিহত হয়েছে।
এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১২ নভেম্বর) সকাল ১১ টায় সামাজিক সংগঠন চুিন মিয়াজী পাবলিক লাইব্রেরী কর্তৃক নিহতদের স্মরণে এক স¦ৃতিচারন মূলক আলোচনা সভা,দোয়া ও মিলাদ মহিফিলের আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন মাষ্টার মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন যুদ্ধকালীন কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা দ্বীপ উন্নয়ন সংস্থার পরিচালক মো. রফিকুল আলম। উক্ত অনুষ্ঠানে স্মৃতিচারণ মূলক আলোচনা করেন প্রিন্সিপ্যাল মো. এনামুল হক,প্রিন্সিপাল আবুল কাশেম, মো. মানছুরুল হক,প্রিন্সিপ্যাল মোঃ শরফুদ্দিন,সামছুত তীব্রিজ,এহসানুল হক মিলাদ প্রমুখ।
ওই দিন ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে নিহত ছাড়াও আহত হয় কয়েক হাজার লোক। আহতদের অনেকে এখনো পঙ্গু হয়ে অনাহারে অর্ধহারে জীবন-যাপন করছে। ঝড়ে ও জলোচ্ছ্বাসে নষ্ট হয়েছে কয়েক হাজার গাছ পালা। গবাদী পশু ও হাঁস মুরগী,ছাগল,ভেড়া সহ মারা যায় প্রায় লক্ষাধিক জীবজন্তু। ঢালচর, মৌলভীরচর, নিঝুমদ্বীপ, সুখচর, নলচিরা, উরিরচর, সাহেবানীর চর, হরনী, চানন্দী ইউনিয়ন সহ পুরো দ্বীপ ও চরাঞ্চলে প্রায় ১২-১৫ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হয়।
১৯৭০ সনের ১২ নভেম্বর প্রচার প্রচারণা ও বেড়িবাঁধ না থাকায় এত বড় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান সাবেক প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মাষ্টার জবিয়ল হক।তিনি আরো বলেন এখনো বড় ধরনের ঝড় জলোচ্ছ্বাস হলে ১৯৭০ সনের মত ক্ষয় ক্ষতি হবে। কেননা এখনো হাতিয়ার চার দিকে বেঁড়িবাঁধ নির্মান করা হয়নি। আমি ১৯৭০ সনে এস এস সি পরীক্ষার্থী ছিলাম। ওই সময় ঝড় ও জলোচ্ছাসে আমাদের ঘর বাড়িসহ সম্পুর্ন বই পুস্তক উড়িয়ে নিয়ে যায়। পরে আমাদের ওই পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমি অতি দ্রুত হাতিয়ার চারদিকে বেঁড়িবাঁধ নির্মান করার দাবি করছি।এদিকে হাতিয়ার সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফজলুল আজিম ১৯৭০ সনের প্রলংয়নকরী ঘুর্ণিঝড় ও জলোচ্ছাসে নিহতদের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন যুদ্ধকালীন কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা দ্বীপ উন্নয়ন সংস্থার পরিচালক মো. রফিকুল আলম। উক্ত অনুষ্ঠানে স্মৃতিচারণ মূলক আলোচনা করেন প্রিন্সিপ্যাল মো. এনামুল হক,প্রিন্সিপাল আবুল কাশেম, মো. মানছুরুল হক,প্রিন্সিপ্যাল মোঃ শরফুদ্দিন,সামছুত তীব্রিজ,এহসানুল হক মিলাদ প্রমুখ।
ওই দিন ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে নিহত ছাড়াও আহত হয় কয়েক হাজার লোক। আহতদের অনেকে এখনো পঙ্গু হয়ে অনাহারে অর্ধহারে জীবন-যাপন করছে। ঝড়ে ও জলোচ্ছ্বাসে নষ্ট হয়েছে কয়েক হাজার গাছ পালা। গবাদী পশু ও হাঁস মুরগী,ছাগল,ভেড়া সহ মারা যায় প্রায় লক্ষাধিক জীবজন্তু। ঢালচর, মৌলভীরচর, নিঝুমদ্বীপ, সুখচর, নলচিরা, উরিরচর, সাহেবানীর চর, হরনী, চানন্দী ইউনিয়ন সহ পুরো দ্বীপ ও চরাঞ্চলে প্রায় ১২-১৫ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হয়।
১৯৭০ সনের ১২ নভেম্বর প্রচার প্রচারণা ও বেড়িবাঁধ না থাকায় এত বড় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান সাবেক প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মাষ্টার জবিয়ল হক।তিনি আরো বলেন এখনো বড় ধরনের ঝড় জলোচ্ছ্বাস হলে ১৯৭০ সনের মত ক্ষয় ক্ষতি হবে। কেননা এখনো হাতিয়ার চার দিকে বেঁড়িবাঁধ নির্মান করা হয়নি। আমি ১৯৭০ সনে এস এস সি পরীক্ষার্থী ছিলাম। ওই সময় ঝড় ও জলোচ্ছাসে আমাদের ঘর বাড়িসহ সম্পুর্ন বই পুস্তক উড়িয়ে নিয়ে যায়। পরে আমাদের ওই পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমি অতি দ্রুত হাতিয়ার চারদিকে বেঁড়িবাঁধ নির্মান করার দাবি করছি।এদিকে হাতিয়ার সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফজলুল আজিম ১৯৭০ সনের প্রলংয়নকরী ঘুর্ণিঝড় ও জলোচ্ছাসে নিহতদের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।