জননেতা মোঃ আছলমকে নিয়েই স্বপ্ন দেখছে ডৌবাড়ী ইউনিয়নবাসী

সীমান্ত ডেস্ক ;; আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শুরু হয়েছে নির্বাচনী হিসাব।

ডৌবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অনেকেই প্রচারণা চালাচ্ছেন, কিন্তু সাধারণ জনগণের মন জয় করতে পারেন এরকম কোনো প্রার্থী চোখে পড়ছে না অধিকাংশ জনগণের। নাম না বলার শর্তে ইউনিয়নের একজন নাগরিক জানান, বর্তমানে আমাদের ইউনিয়নে যেসব প্রার্থী প্রচারণা চালাচ্ছে তাদের বেশির ভাগই ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতা উপজেলা পর্যায়ে পিছনের সারির নেতা। তিনি বলেন আরিফ ইকবাল নেহালকে জনগণ অনেক আশা নিয়েই নির্বাচিত করেছিল কিন্তু তিনি বহিষ্কৃত হওয়ায় সবাই উনাকে নিয়ে ও আর আশাবাদী নয়। একমাত্র যদি আমাদের পুরনো নেতা আমাদের ইউনিয়নের বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, জননেতা আছলম যদি সম্মতি দেন তাহলেই আমরা গোয়াইনঘাটের সবচেয়ে প্রভাবশালী ইউনিয়নে পরিণত হতে পারব। তিনি গোয়াইনঘাট উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, আহ্বায়ক ও বর্তমান সিনিয়র সহসভাপতি। গোয়াইনঘাট উপজেলার একজন সিনিয়র নেতা হিসেবে মডেল ইউনিয়নে গড়ে তোলতে পারবো। সে ব্যাক্তি আরও বলেন যে তবে এতে অবশ্যই মাননীয় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী জননেতা ইমরান আহমদ এমপি মহোদয়, উপজেলা ও জেলার নেতৃবৃন্দের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলব আমাদের ডৌবাড়ী ইউনিয়নকে বাঁচাতে জননেতা মোঃ আছলম সাহেবকেই প্রয়োজন।
তিনি ডৌবাড়ী ইউনিয়নবাসীর হৃদয়ের মণিকোঠার চেয়ারম্যান সবসময়ই ছিলেন। উনার নিশ্চিত বিজয় কারচুপির মাধ্যমে কেড়ে নেয়া হয়েছে বরাবরই। ১৯৯৩ সালের জাতুগ্রাম ট্রাজেডির মাধ্যমে নিশ্চিত বিজয় কেড়ে নেয়া হয়েছিল। এরকম বহু নিশ্চিত বিজয় কারচুপি করে ২য় স্থান অর্জন করেছেন।
উল্লেখ্য যে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নিযুক্ত চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি ও পরবর্তী ৮টি নির্বাচনে প্রায় প্রতিটি নির্বাচনে তিনি দ্বিতীয় হয়ে এসেছেন আর জীবন সায়াহ্নে এসে ডৌবাড়ী ইউনিয়নবাসী উনাকে মূল্যায়ন করতে চায় সবকিছুর উর্ধ্বে ওঠে।