বিবস্ত্র নির্যাতন; কালামের স্বীকারোক্তি, রিমান্ডে সুমন
1 min read
মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন :: নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের একলাশপুর ইউনিয়নের গৃহবধূকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনায় দায়ের করা নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পর্ণোগ্রাফি মামলার ৩ নম্বর আসামি আবুল কালাম আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবনবন্দি দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৩ অক্টোবর) বিকেলে জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম মাসফিকুল হক ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় আসামির জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
অপরদিকে, নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার ৬ নম্বর আসামি শামছুদ্দিন সুমনকে একই আদালতে উপস্থাপন করে তদন্ত কর্মকর্তা ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে বিচারক ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী এ্যাডভোকেট আলতাফ হোসেন জানান, নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনার মূল হোতা দেলোয়ার বাহিনী প্রধান দেলোয়ার হোসেনকে নির্যাতিত ওই নারীর দায়ের করা নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পর্ণোগ্রাফি মামলায় গ্রেপ্তারের আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। দেলোয়ারকে সকাল সাড়ে ১১টায় জেলার ১ নং আদালতে উপস্থাপন করে উল্লেখিত দুই মামলায় শোন এরেস্টের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই নোয়াখালী কার্যালয়ের পরিদর্শক মামুনুর রশিদ পাটোয়ারী। এ বিষয়ে শুনানী শেষে জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম মাসফিকুল হক তদন্ত কর্মকর্তার আবেদন মঞ্জুর করে দেলোয়ারকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। ধর্ষণের ঘটনায় ভুক্তভোগীর দায়ের করা অন্য একটি মামলায় দেলোয়ারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই মামলার প্রধান আসামি দেলোয়ার। নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার অপর আসামি ইউপি সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন সোহাগ একই আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে বিচার তা নাকচ করে দেন।
অপরদিকে, নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার ৬ নম্বর আসামি শামছুদ্দিন সুমনকে একই আদালতে উপস্থাপন করে তদন্ত কর্মকর্তা ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে বিচারক ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী এ্যাডভোকেট আলতাফ হোসেন জানান, নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনার মূল হোতা দেলোয়ার বাহিনী প্রধান দেলোয়ার হোসেনকে নির্যাতিত ওই নারীর দায়ের করা নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পর্ণোগ্রাফি মামলায় গ্রেপ্তারের আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। দেলোয়ারকে সকাল সাড়ে ১১টায় জেলার ১ নং আদালতে উপস্থাপন করে উল্লেখিত দুই মামলায় শোন এরেস্টের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই নোয়াখালী কার্যালয়ের পরিদর্শক মামুনুর রশিদ পাটোয়ারী। এ বিষয়ে শুনানী শেষে জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম মাসফিকুল হক তদন্ত কর্মকর্তার আবেদন মঞ্জুর করে দেলোয়ারকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। ধর্ষণের ঘটনায় ভুক্তভোগীর দায়ের করা অন্য একটি মামলায় দেলোয়ারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই মামলার প্রধান আসামি দেলোয়ার। নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার অপর আসামি ইউপি সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন সোহাগ একই আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে বিচার তা নাকচ করে দেন।