সিলেটে বাকপ্রতিবন্ধীকে বলাৎকার; থানায় মামলা
1 min read
নিজস্ব প্রতিবেদক :: নগরীর জালালাবাদ থানাদিন,আখালিয়া চান্দিয়ালা বড়বাড়ি এলাকায় বাকপ্রতিবন্ধী কে পায়ু পথে বলাৎকার এর নেক্কার জনক ঘঠনা ঘঠে, উক্ত এই লোমর্হশক ঘঠনার বাদী হয়ে সিলেট মেট্র পলিটন জালালাবাদ থানায় দুই জন কে আসামী করে মামলা করেন ভিক্টিমের বড় ভাই মোঃ আজাদ মিয়া।মামলায় উল্লেখ এলাকাবাসী ও বাদী মোঃ আজাদ মিয়া জানান পিতা,মোঃ আবু সাইদ মিয়া জানান,আসামী ১। রিয়াজ মিয়া ( ১৮ ) পিতা ওয়ারিছ মিয়া, ২। মোঃ রাজু মিয়া ( ২৪ ) পিতা- চেরাগ আলী,উভয় আখালীয়া চান্দিয়ালা বড়বাড়ী থানা,জালালাবাদ,জেলা সিলেট,মামলায় উল্লেখিত বিবাদী দুই জন বখাটে উশৃক্ষল ও লম্পট সবাবের কথা অএ এলাকাবাসী সহ সবাই অবগত আছেন,আমার আদরের ছোট ভাই বাকপ্রতিবন্ধী নাজিম মিয়া ( ২২ ) কিন্তু তার আচরন শিশু সুলভ ( কতাবার্তা স্পষ্ট করে বলতে পারে না )গত ১৮/০৯/২০২০ ইং শুক্ক্রবার জুম্মার নামাজ পড়ে বাড়ী ফেরার পথে আগে থেকে অপেক্ষায় থাকা ১নং রিয়াজ মিয়া প্রতিবন্ধী ছেলে কে দিয়ে ২নং মোঃ রাজু মিয়ার বাড়ী তে মিলাদ আছে এবং তাকে তার সাথে দোয়ায় যেতে বলে রাজুর নিজ বসত ঘর চান্দিয়আলা,বড়বাড়ি তে নিয়ে যায়।তারপর রাজুর ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে বেলা ২ ঘটিকার সময় তাহাকে জোর পুর্বক রিয়াজ ও রাজু বলাৎকার করে।পরে আমার প্রতিবন্ধি ছোট ভাই কে ওরা দুই জন বাড়ী চলে যেতে বললে সে আমাদের বাড়ীতে চলে আসে।পরবর্তীতে ২২/০৯/২০২০ইং তারিখ সকাল বেলা আমার ছোট ভাই নাজিম বাথরুম থেকে বের হওয়ার পর আমার বড় ভাইয়ের স্ত্রী বাথরুমের কমোডে অনেক রক্ত দেখিয়া আমাদের সবাই কে জানান,আমরা আমাদের প্রতিবন্ধী ভাইকে কি হয়েছে বুজিয়ে বল্লে সে এক পর্যায়ে সব কিছু আমাদের কে জানায়।আমরা তাখনই উপরুক্ত বিবাদীদ্বয়ের আত্নীয় স্বজনদের ঘটনাটি জানাইলে তাহারা আমাদের কথায় কোন কর্নপাত করে নাই।ঘঠনার পর থেকেই তাহার পায়ু পথ দিয়ে রক্ত বের হতে থাকলে তাহার অবস্তা অবনতির দিকে যায়,আমরা তাহার এই বেগতিক দেখে ২৪/০৯/২০২০ইং তাকে চিকিৎসার জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাহাকে সাথে সাথে ভর্তি দেন,আমার প্রতিবন্ধি ভাইকে হাসপাতালে রেখে আমরা পরিবারের সবাই এলাকার গন্যমান্য ব্যেক্তিদে কে বলে সিলেট জালালাবাদ থানায় মামলা দায়ের করি,আমার ভাই এখনো হাসপাতালে প্রচুর রক্ত ক্ষরনের কারনে মৃত্য যন্রনায় কাতরাচ্ছে,আমি এবং আমার পরিবার এই রকম ঘটনার জন্য দায়ী দুই ব্যেক্তিকে অতি শ্রীঘই আইনের আয়ত্তায় এনে দৃষ্টান্ত শাস্তী দাবী করছি,এরা আজ যদি আমার এই প্রতিবন্ধি ভাইকে রেহাই দেইনি তাহলে ওরা যদি কঠোর শাস্তী না পায়,তাহলে বাংলাদেশের বুকে এদের মতো ভয়ংকর মানুষ রুপি যানুয়ার রা মা বোনদের সাথে কি করতে পারে,এটা আমার মতো একজন ভাইয়ের আহাজারী,মোঃ আজাদ মিয়া।