গোয়াইনঘাটে নিত্য পণ্যের মূল্য বৃদ্ধিতে দিশেহারা সাধারণ মানুষ; শত টাকা কেজি পিঁয়াজ, আলু ৫০টাকা
1 min read
আব্দুল মালিক :: বাজারে যেন অগুন জ্বলছে। প্রতি দিনই বাড়ছে পেঁয়াজ, আালু,চালসহ নিত্য পণ্যের দাম সেই সাথে সব ধরণের সবজির দামও আকাশচুম্বি রয়ছে। পরিবারের ভরণ পোষণে কিংকর্তব্যবিমূঢ় গোয়াইনঘাটের সাধারণ মানুষ।
মহামারী করোনা আর ছয় দফা বন্যায় গোয়াইনঘাটের কৃষক,মধ্যবিত্ত, নিম্ন আয়ের মানুষ শ্রমিক মজুররা আজ দিশেহারা। ঘরে নেই খাবার, কর্মহীন মানুষের পকেট শূন্য। এমন অবস্হায় বাজারে চাল, পেয়জ,আলু সবজিসহ নিত্যপণ্যের উচ্চ লম্পে মানুষের শাস্বরুদ্ধকর অবস্হা দেখা দিয়েছে। কৃষকের গোলা আাজ ধানশূন্য। তাদের অনেকের ঘরে নেই খাবার, মধ্য্যবিত্ত, নিম্ন মধ্য আায়ের শ্রমীক মজুররা পরিবার ঘানি টানতে তাদের চাকা থেমে যাচ্ছে,চোখে ঘোর অন্ধকার দেখছেন। বজারেও নেই স্হিতিশীল কোন পণ্যের দাম। একেক দোকানে ভিন্ন ভিন্ন দামে বিক্রি হচ্ছে পিয়াজ, আলু চাল। গতকাল উপজেলা সদর গোয়াইনঘাট বাজার ঘুরে দেখা যায় বেশীরভাগ দোকানে পিয়াজের কেজি একশত টাকা বিক্রি হলেও কিছু দোকানে ৯০/৯৫ টাকাও বিক্রি হচ্ছে। আালু ৪৫/৫০, চাল সর্বনিম্ন ৪৩/ ৪৪ যাহা অত্যান্ত নিম্নমানের। আর বেশীরভাগ গ্রাম পর্যায়ের দোকানে কেজি প্রতি ১০/১৫ বশী দাম বেশী নেয়া হচ্ছে এই সকল পণ্যের।সেই সাথে একই বাজারে চিনি ৬০টাকা বিক্রি হলেও কোনকোন দোকানে ৬৫ টাকা ও গ্রামের দোকান গুলোতে ৮০টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে বলে ক্রেতারা জানান। সবজির বাজারও রয়েছে অস্হির। স্বল্প আয়ের মানুষরা দিশেহারা অবস্থায় পড়ছেন নিত্য পন্যের মূল্যবৃদ্ধিতে। বাজারে টিসিবির দোকনে পিয়াজ বিক্রি করা হবে বলে জানান ইউএনও নাজমুস সাকিব। অসহায় মানুষের কথা বিবেচনা করে ও এমএসের মাধ্যমে চাল বিক্রি,টিসিবির দোকানে পর্যাপ্ত নিত্যপন্য সরবরাহসহ বাজার মনিটরিং জরুরি বলে মনে করছেন সচেতন মহল।