সন্ত্রাস সুহেব বাহিনীর হামলায় গুরুতর আহত ২ জন মহিলা
1 min readবিশেষ প্রতিনিধি, সিলেট :: সিলেট জেলার সদর উপজেলায় মুক্তিরচক গ্রামে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুইজনকে লোহার রড ও কাঠের রুইল ও ইটের আদলা সহ দেশিয় অস্ত্র দিয়ে প্রানে হত্যার জন্য সুহেবের ক্যাডার বাহিনী নির্মম ভাবে নির্যাতন করে তার তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় গত ১৩ ই এপ্রিল সোমবার বিকাল ২ ঘটিকার সময় সেলিমের বাতিজি শিমু বেগম নদীতে গোসল করার সময় সুহেবের বোন ফারহানা বেগম ইচ্ছাকৃত ভাবে নদীর পানি ঘোলাটে করার সময় শিমু বেগম বাধা প্রদান করিলে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এই তুচ্ছ বিষয় কেন্দ্র করে ফারহানা বেগমের পক্ষবাদী সুহেব ও তার বাহিনী নিয়ে নদীতে নেমে শিমু বেগম কে লাটি, বাশ দিয়ে গায়ে আঘাত করতে থাকে।প্রানে বাচতে সেলিম আহমেদের ভাতিজি শিমু বেগম তাহার নিজ বাড়িতে দৌড়ে আসে এবং সেলিম আহমেদকে বিষয় টা অবগত করার পর সেলিম আহমেদ এহেন কাজের কথা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সুহেব মিয়ার বাড়িতে গেলে এতে সুহেব মিয়া ক্ষিপ্ত হইয়া সুহেব মিয়ার বাবা (আনা মিয়া ৫০) সুহেব মিয়ার ভাই (সায়হাম আহমদ ২৩) শিমু বেগম কে প্রানে হত্যার জন্য শিমু বেগম কে ঘরে গিয়ে লাটি,বাশ, এবং লোহার রড দিয়ে অঝোরে আঘাত করতে থাকে এবং সুহেব মিয়া শিমু বেগমের উপর ইটের আদলা দিয়ে ডান চুখের উপড়ে নির্মম ভাবে হত্যা করার চেষ্টা করে। আঘাত পেয়ে শিমু বেগম চিতকার করেন চিতকার শুনে সেলিমের স্ত্রী সাজনা বেগম এগিয়ে আসলে লোহাড় রড দিয়ে আঘাত করে মাতায় এবং নীলফুলা যখম করে ।
আরো এলাকা সূত্রে জানা যায় সুহেব ওই এলাকার একজন চিন্নিত সন্ত্রাসী ও খারাপ লোক সে দীর্ঘদিন থেকে ওই এলাকার অনেক অসহায় মানুষের জায়গা জমি জোর পূর্বক দখল করে অনেক টাকার মালিক হয়ে গেছেন তার কারণে ওই এলাকার অনেক নিরীহ মানুষ অসহায় এবং ওই এলাকায় একজন ছিনতাইকারী ব্যক্তি ও গুন্ডা বলে জানাযায়, এলাকার জনসাধারণ তাহার ভয়ে সব সময় আতঙ্কে থাকে এলাকার অসহায় মানুষ এবং সুহেব বিগত দিন গুলাতেও এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলো, এলাকায় অনেক খারাপ রেকর্ড রয়েছে তার,সে অনেকবার জেল হাজত খাটা। তার সন্ত্রাসীর কার্যক্রমের কারনে এলাকাবাসী অতিস্ট হয়ে আছেন। এলাকায় চুরি,ছিনতাই,হাঙামা লাগিয়েই রেখে দিন দিন চলছেই তার রাহাজানি।
এতে সেলিম আহমেদ বাদী হয়ে শাহপরান থানায় এস আই সুহেল এর কাছে একটি অভিযোগ দাখিল করেন এবং এস আই সুহেল আহমদ অভিযোগটি তদন্ত করেন। আশা করছি সন্ত্রাসী সুহেব আহমেদের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে তাকে আইনের সর্বোচ্চ আওতায় নিয়ে আসা হবে। আমাদের জানামতে যত বড়ই প্রভাবশালী সন্ত্রাসী হোক না কেন আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয় ।