করোনা ভাইরাস ও কিছু কথা - Shimanterahban24
May 29, 2023

Shimanterahban24

Online News Paper


Warning: sprintf(): Too few arguments in /home/shimante/public_html/wp-content/themes/newsphere/lib/breadcrumb-trail/inc/breadcrumbs.php on line 254

করোনা ভাইরাস ও কিছু কথা

1 min read

[হাসানুজ্জামান রায়হান]

বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে আতংকিত বিষয়টি হচ্ছে করোনা ভাইরাস। যা ২০১৯ সালের ১৭ই নভেম্বর চীনের উহান শহরে
করোনা ভাইরাসের একটি প্রজাতির সংক্রামণ দেখা দেয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ভাইরাসটিকে প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে ‘২০১৯-এনসিওভি’ নামকরণ করে। ভাইরাসটি হচ্ছে ছোয়াচে। এছাড়া বড় বিষয় হলো এখন পর্যন্ত এর কোন ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়নি ফলে তা প্রতিরোধ করতে হয় নিজের সচেতনতার মাধ্যমে। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের প্রায় ১৯৫ টি দেশেরও বেশী দেশে তা ছড়িয়ে পড়েছে। চীন, ইতালী আমেরিকায় এর প্রভাব পড়েছে খুব বেশী। আক্রান্তের হার বাড়ছে জ্যামিতিক হারে।

এমন সময়ে আমাদেরকেও গ্রাস করে রেখে আছে এই মহামারী আর এদিকে আমরাও করতে হবে এর প্রতিরোধ। এর প্রতিরোধ সম্পর্কে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা যে টিপস দিয়েছেন তা মেনে চলা আমাদের আবশ্যক, কিন্তু আমরা করছি কি? আমরা সচেতন তারপরেও আমাও বুঝতে পারি নি কিভাবে আমরা এর কবলে পড়ে যেতে পারি। বেশ কিছু বিষয় আছে যা আমরা খেয়ালই করতে পারি না। তা নিয়ে দু-চার লাইন লিখা:

আমরা জানি আক্রান্ত ব্যাক্তিকে স্পর্শের মাধ্যমে তা ছড়িয়ে যায় অতপর আমরা আক্রান্ত ব্যক্তিকে ছুই না? কিন্তু কখনো কি খেয়াল করেছি আক্রান্ত ব্যাক্তিদের কাছ থেকে আসা জিনিষ পত্রের কথা। এরই মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো টাকা ও বিভিন্ন পার্সেল। টাকা খুব সহজে একজনের কাছ থেকে অন্য জনের কাছে চলে যায়, যদি ঐ টাকা কোন আক্রান্ত ব্যাক্তির হয় আর তা স্পর্শ করার পর হাত না ধোয়ে মুখে নাকে ও চোখে লাগাই? পরিস্তিতি কত ভয়াবহ হয়। ঠিক পার্সেলের বেলায় ও তেমনি। এছাড়া বিভিন্ন সময় দেখা যায় অনেকে খারাফ অভ্যাসের ফলে টাকা গুনার জন্য মুখের লালা ব্যবহার করে যা খুবই বিপদজনক।

এছাড়া অনেক সময় দেখি আমরা যে মাস্ক ব্যবহার করি তা হাত না ধোয়ের মাস্কের উভয় দিক স্পর্শ করি, একজনের টা অন্যজন ব্যবহার করি। যা করা একেবারেই বোকামী।
তাছাড়া অনেক সময় আমরা খুব কাছাকাছি বসে অনেকে একসাথে গল্প করি যা ঠিক নয়, আমাদের প্রয়োজন এখন সামাজিক দুরত্ব।

বলা যায় যে যেহেতু এই রোগের কোন ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়নি তাই আমরা তা থেকে দুরে সরে থাকতে হবে সচেতনতার মাধ্যমে। এছাড়া প্রয়োজন ধর্মীয় কাজ করা আর সৃষ্টিকর্থা রবের নিকট এই মহামারী থেকে হেফাজত চাওয়া।
আমাদেরকে বাড়ির মধ্যেই থাকতে হবে। জরুরী প্রয়োজন ব্যতিত বাড়ির বাইরে যাওয়া যাবে না এবং আতংকিত না হয়ে সচেতন থাকতে হবে।

“বাড়িতেই থাকি,সচেতন থাকি, সুস্থ থাকি” এটাই যেন হয় মোদের অঙ্গিকার তবেই বাচতে পারে আমাদের প্রান।

লেখক: প্রতিনিধি- সীমান্তের আহ্বান টোয়েন্টিফোর ডট কম

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Copyright © All rights reserved. | Newsphere by AF themes.