দেশের জাতীয় দৈনিক গুলো বন্ধের উপক্রম; বিক্রি কমেছে, ঝুঁকছে অনলাইন মিডিয়ায়
1 min read
পটিয়া থেকে সংবাদদাতা :: করোনাভাইরাসের কারণে দেশের শির্ষ স্থানীয় পএিকাগুলো বন্ধের উপক্রম হয়ে পড়েছে। পাঠকরা অনলাইন মুখি মিডিয়া দিকে ধাবিত হচ্ছে। দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাবেক সদর মহকুমা পটিয়ার ছিএ ছিলো এরকম। অথচ দেশে করোনা ভাইরাস যখন ছিলোনা তখন চট্টগ্রাম শহরে যেসব পএিকা পাওয়া য়েতনা পটিয়ায় সেসব পএিকা পাওয়া যেত। পটিয়ার মানুষ সংবাদপএ উপর আস্হাশীল ছিলো বেশি। ২৮ শনিবার মার্চ সকাল ১০ টায় থানার মোড় হকার নুরুল আলম এর কাছে পটিয়া পৌরসভা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমদ, জাসদ কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা আহমদনুর, সাবেক ছাএনেতা ডাঃ খোরশেদ আলম সহ একাধিক পএিকার পাঠক দৈনিক জনতা, দৈনিক জনকন্ঠ, ইনকিলাব, নয়াদিগন্ত,
ইত্তেফাক, যুগান্তর, আমাদের সময়,সংবাদ,
বাংলাদেশ প্রতিদিন,ভোরের কাগজ, চাই হকার নুরুল আলম বলেন পএিকা আসেনি। ২/১ টি পএিকা ছাড়া অন্য কোন পএিকা নেই তাও সে বিক্রি করে ১১ টার সময় চলে গিয়েছে। মোস্তাক আহমদ জানান আমি দৈনিক জনতা নিয়মিত পাঠক আজ শনিবার পএিকা না পেয়ে মন খারাপ তার পিতা দৈনিক জনতা ছাড়া অন্য পএিকা পড়েনা। ডাঃ খোরশেদ আলম জানান আমি ৪/৫ টি পএিকা সংগ্রহ করে পড়ি আজ প্রছন্দের পএিকা না পেয়ে মনটা হতাশ। সুএে জানাগেছে, সংবাদপত্রের মাধ্যমে করোনাভাইরাস একেবারে ঘরে ঢুকে পড়তে পারে- এরকম একটা ভীতি তৈরি হয়েছে বাংলাদেশের নানা প্রান্তে। ফলে একদিকে সারা দেশে যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা আরেকদিকে সংক্রমণ ভীতি সংবাদপত্রের বিক্রি নামিয়ে এনেছে হকারদের । মাত্র কয়েকদিনেই ছাপানো পত্রিকার বিক্রি কমে গেছে প্রায় অর্ধেক। এ অবস্থায় শুক্রবার দেশের প্রথম সারির দৈনিক মানবজমিন মুদ্রণ সংস্করণ বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে। হাতে হাতে বিলি-বিক্রয় করা কাগজের পত্রিকার এমন অচলাবস্থায় অনলাইন গণমাধ্যমের ওপর আস্থা ও চাহিদা কয়েকগুণ বেড়ে গেছে পাঠকের।রোগটি ছোঁয়াচে হওয়ায় হকারের মাধ্যমে আসা ছাপানো সংবাদপত্রও এড়িয়ে চলছেন অনেকে। সংক্রমণ এড়াতে নগদ টাকা, মোবাইল হ্যান্ডসেট, ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলের ব্যবহৃত হেলমেট, পত্রিকা ধরতে এখন সতর্কতা অবলম্বন করছে মানুষ।
যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, কোনও সংক্রমিত ব্যক্তি বাণিজ্যিক পণ্যগুলোকে দূষিত করার আশঙ্কা কম থাকে এবং যে মোড়ক সরানো হয়েছে, ভ্রমণ করেছে এবং বিভিন্ন অবস্থা ও তাপমাত্রায় উন্মোচিত হয়েছে তার থেকে কোভিড-১৯ ভাইরাস সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিও কম থাকে। দেশের প্রচলিত আইন মেনে সরকারের নির্দেশনা মেনে চলছে বলে সচেতন মহল জানান। এদিকে পটিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাতদিন পরিশ্রম করছেন যাতে পটিয়ার মানুষকে করোনাভাইরাস মোকাবেলা সক্ষম হয়। গত কয়েকদিন য়াবত উপজেলা নির্বাহী অফিসার করোনাভাইরাস মোকাবেলা এবং জনগণকে সচেতন করতে পটিয়ার প্রত্যান্ত অঞ্চলে ব্যাপক প্রচার লিফলেট বিতরণ করেন। যাহা পটিয়ার মানুষ অনেকে সচেতনতা অবলম্বন করে চলছেন। নিসন্দেহে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারহানা জাহান উপমা প্রশাংসার দাবিদার এমন মন্তব্য শত শত লোকজনের সাথে কথা বলে জানাগেছে।