জাতি আজও জানেনা কোয়ারেন্টাইন কি ও কেন?
1 min read[এম,এবাদুর রহমান খান]
আজ সারা পৃথিবীতে এক আতংকের নাম নভেল করোনা ভাইরাস। যা আজ দেশে দেশে বিরাজমান যা থেকে বাচার জন্য মানুষ আজ পাগল পারা কিন্তু কিভাবে বাচবে তা খুজে পাচ্ছে না। কেউ বলছেন আল্লাহর গজব আবার কেউবা ছুয়াচে রুগ আরো কত কি। কিন্তু সত্যিকার অর্থে এটা কি আমরা কেউই জানিনা। তবে এটা টিক আল্লাহ এটা দিয়েছেন এবং আমাূের পরিক্ষা নিচ্ছেন যে আমরা তার উপর কতটা অাস্থাছিল।
করোনা থেকে বাচার জন্য যেমন ভাবে সকল রাষ্ট্র তাদের নিজ নিজ মত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। টিক তেমনি ভাবে বাংলাদেশেও যখন কয়েকজন করোনায় আক্রান্ত তখন বাংলাদেশ সরকার ও তার নিজ দায়িত্ব অনুযায়ী কাজ করতে ব্যস্ত। তারই অংশ হিসাবে স্কুল কলেজ সহ মাদ্রাসা কয়েক দিনের জন্য বন্ধ ঘোষনা সহ আর কত পরিকল্পনা।
কিন্তু এভাবে কি বেচে তাকা যাবে এটাই এখন প্রশ্ন।
আইন অনুযায়ী সরকারের ঘোষণা প্রবাসীরা এসে ১৪ দিন কোয়ারান্টাইন এ তাকতে হবে এবং সকল জনগন হোম কোয়ারান্টাইন এ তাকতে হবে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ কোয়ারান্টাইন কি এটাই জানেনা। তাইতো আমরা দেখেছি নবীগঞ্জে যখন প্রবাসী কোয়ারান্টাইন এ তখন বাড়ির সামনে মানুষের ভিড়। কোয়ারেন্টাইন দেখার জন্য।
অতএব আমাদের জানতে হবে কোয়ারান্টাইন সম্পর্কে।,সরা জিবন শুনে আসলাম একত্রে বসবাস যৌথ ফ্যমেলি । যৌথ আন্দোলন সভা সমাবেশ কিন্তু আজ কোয়ারান্টাইন।
আসলে কোয়ারেন্টাইন শব্দের অর্থ হলো একা থাকা আলাদা থাকা ইত্যাদি।
এখামে প্রবাসীদের শরিরে করোনা থাকতে পারে বলে তাদেরকে আইছুলেশন বা কোয়ারান্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে তথা একা তাকার কথা বলা হয়েছে।
এবং সকল নাগরিককে একা একা চলাফেরার কথা বলা হয়েছে।
এবার মানুষ তো একা বাস করতে পারে না তাহলে কোয়ারান্টাইন কেন।
কোয়ারান্টাইন হলো এজন্য যে সকল রুগ নির্ণয়ের পর জখন সুস্থ হবেন তখন আপনাকে আবার সবার মাজে দেওয়া হবে।
সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একা একা চলার কথা বলা হয়েছে সর্বপ্রকার মানব জনসমাগম এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে।
ভয় নয়, আতংক নয়, বরং আত্মবিশ্বাসের সাথে এই ভাইরাসের বিষয়ে জানুন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।
প্রবাসীরা কোয়ারান্টাইন মেনে চলুন আল্লাহকে স্বরন করুন।