কথাসাহিত্যিক সার্জেন্ট শরিফুল হাসান পাচ্ছেন আলোর অন্বেষণ সাহিত্য সম্মাননা ২০২০
1 min readফয়ছল কাদির, সিলেট জেলা প্রতিনিধি :: ‘মানবতার কল্যাণে সাহিত্য’ এই স্লোগানকে প্রতিপাদ্য করে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আলোর অন্বেষণ আয়োজন করেছে আগামী ২-৪ মার্চ সিলেট নগরীর চৌকিদেখি হযরত শাহ সোলেমান গাজী (রহঃ) মাজারের পাশে আলোর অন্বেষণ ২য় বইমেলা -২০২০।এবার বইমেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে গুণীজন সম্মাননা, মুক্তিযোদ্ধা লেখক সম্মাননার, পাশাপাশি তরুণ সাহিত্য পুরস্কার প্রদান করছে “আলোর অন্বেষণ সাহিত্য পুরুস্কার ২০২০।
সম্মানীত জুরি বোর্ড কর্তৃক বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত তিনজন তরুণ সাহিত্যিক পাচ্ছেন
আলোর অন্বেষণ মরহুম সোয়েব চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কার ।তার মধ্যে গল্পে পাচ্ছেন- সার্জেন্ট শরিফুল হাসান শিশির বই-“মুক্তির আলো” এবং “রক্তাক্ত ১৫ আগস্টের শহিদেরা” “বঙ্গবন্ধুর শৈশব কৈশোর ও শিক্ষা জীবন”এছাড়া গুণীজন সম্মাননা প্রদান করা হচ্ছে সর্বজন শ্রদ্ধেয় কবি ও সাংবাদিক জনাব আজিজ আহমদ সেলিম স্যারকে। মুক্তিযোদ্ধা লেখক সম্মাননা প্রদান করা হচ্ছে বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্রী বীরশ্বের সিংহ বাবুকে।তরুণ সাহিত্যিক পুরস্কার প্রাপ্ত বাকীরা হলো ছড়ায়- মিনহাজ ফয়সল এবং কবিতায় মাহফুজ জোহা।
সার্জেন্ট শরিফুল হাসান শিশির ও তাঁর লেখালেখি
একে’তো সরকারী চাকুরীজীবি।আর তা যদি হয় একটা কর্মমুখর এলাকায়, ব্যস্ততম শহরের,মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সার্জেন্টে,তবে বুঝতে অসুবিধে নেই কতটা পরিশ্রম আর ক্লান্তিতে ডিউটির ৮ঘন্টা সময় কাটাতে হয়।তাই কি শেষ- অফিশিয়াল সকল কাজ কর্ম শেষ করে নিজ অধীনস্থ সকল কর্মচারীর সুখ দুঃখ ভাগ করে রুমে ফিরতে হয়।এককথায় ব্যস্তময় জীবনের সকল ব্যস্ততা কাটিয়ে নিজের মনের খোরাক মেটানো একেবারেই অসম্ভব ।
আর এই অসম্ভব কে সফল করেছেন একজন পুলিশ কর্মকর্তা। মনের খোরাক বলতে লেখালেখি। নানা অস্থিরতার মাঝেও স্বস্থির মনে লিখে চলেছেন অনবরত। অবাক হওয়ার বিষয় হলো সেই লেখাগুলো যদি হয় মুক্তিযুদ্ধ কিংবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কেন্দ্রিক তবে একটু আশ্চর্য হওয়ার কথা।কেননা অনেক ডকুমেন্টস প্রয়োজন।লেখা হতে হবে সচ্ছ ও গুণগত। আর ঐ গুনী লেখক তাই করছেন।শত বাঁধা অতিক্রম করে নিজের আপন ভূবণে জায়গা করে নেওয়ার স্বপ্ন দেখছেন।
আমি আশাবাদী তাঁর পূর্বের সমস্ত সাফল্যের ধারাবাহিকতা তিনি অক্ষুণ্ণ রাখবেন।
নিউজ ও বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ, সিলেট অফিস ” ফোন নাম্বার = 01718620291